Skip to content

বিবাহ কাকে বলে? পড়ুয়ার লেখা উত্তরে বেহুঁশ শিক্ষক! জানলে হাসতে বাধ্য হবেন আপনিও

    img 20230518 121422

    ‘সততা হল সর্বোত্তম নীতি,’ একটি প্রবাদ যা প্রাপ্তবয়স্করা অনুসরণ করতে পারে না। কিন্তু আপনি যদি বাচ্চা বা শিশুদের কথা বলেন সেক্ষেত্রে বিষয়টা অন্য। মিথ্যে বা ছলনা তাদের মধ্যে আসে না। একই প্রমাণ দিচ্ছেন একজন শিক্ষার্থী, যাকে একটি পরীক্ষায় প্রশ্ন করা হয়েছিল বিবাহ কী? তার নির্মমভাবে সৎ উত্তর তাকে কোনো নম্বর দিতে পারেনি, তবে প্রবন্ধটি নিশ্চিতভাবে ভাইরাল হয়েছিল।

    img 20230518 122029

    বিবাহের বিষয়ে এক ছাত্রের লেখা একটি প্রবন্ধ ইন্টারনেটে ঘুরপাক খাচ্ছে। একজন টুইটার ব্যবহারকারী পোস্টটি করেছেন। সামাজিক অধ্যয়নের পরীক্ষার সময় ‘ভেলু’ নামের একজন পড়ুয়া, বিবাহের সংজ্ঞা দিয়ে একটি প্রবন্ধ লিখেছিলেন। কিন্তু রচনাটি এত নির্মমভাবে সৎ ছিল, যার জন্য তাকে দশ’এর মধ্যে শূন্য নম্বর দেওয়া হয়েছিল। সততা নিশ্চিতভাবে অনেক সময় ভাল গ্রেড পায় না।

    img 20230518 122019

    উত্তরপত্রের ছবি ইন্টারনেটে ভাইরাল হয়েছে। মজার ব্যাপার হল, ওই পড়ুয়া মনে করে বিয়ে তখনই হয় যখন মেয়েটির বাবা-মা তাকে বলে, ‘তুমি এখন বড় হয়ে গেছো। তোমাকে আর আমরা খাওয়াতে পারছি না। যাও একজন লোককে খোঁজো যিনি তোমাকে খাওয়াবে’। একইভাবে ছেলের বাড়িতেও বলে, ‘এখন বড় হয়েছো, এবার বিয়ের করো। তারপর মেয়েটি এমন একজন ব্যক্তির সাথে দেখা করে যার বাবা-মা তাকে বিয়ে করার জন্য জোড় করে। এরপর তারা উভয়ই নিজেদের পরীক্ষা করেন এবং একসঙ্গে থাকতে রাজি হয়’।

    img 20230518 121922

    এছাড়াও বিবাহ সম্পর্কে ওই পড়ুয়া আরো কিছু লিখেছে। তবে প্রবন্ধটি একটি মন্তব্য দিয়ে শেষ করা হয়েছে যেটি, “তাদের বিয়ে হয়ে গেলে তারা সন্তান নেওয়ার জন্য বাজে বাজে কাজ করা শুরু করে”। প্রবন্ধটি দেখে শিক্ষককে খুব বেশি আনন্দিত মনে হয়নি, এবং শিক্ষক তাকে দশের মধ্যে শূন্য নম্বর দিয়েছিলেন। টুইটটি স্পষ্টতই ভাইরাল হয়েছে এবং লোকেরা এটি জানার পর তাদের হাসি থামাতে পারছে না। বহু নেটিজেনরা বিষয়টি নিয়ে অনেক মজার মন্তব্য করছেন।