সম্প্রতি সময়ে বাজারে কড়কনাথ মুরগির চেয়েও বেশি দামে বিক্রি হয়, এই মুরগির ডিম। এবং এর চাহিদাও প্রচুর। একটা মুরগি রাখলেই বদলে যাবে ভাগ্য। সেই মুরগির সন্ধান মিলেছে, যা আয়ের সব রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। মুরগির খামারেরা আয় করতে পারবে অনেক টাকা। এই মুরগির ডিম বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়, যা কড়কনাথের ডিমের চেয়েও ৩০-৩৫ টাকা বেশি।
প্রোটিন সরবরাহ করতে এবং শরীরের শক্তি বাড়িয়ে তুলতে বেশিরভাগ মানুষই এখন এই ডিম খাচ্ছেন। এই কারণে দেশের পাশাপাশি গোটা বিশ্বে ডিমের চাহিদা বেড়েছে। প্রতিটি জাতের মুরগির ডিমের আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এখন পর্যন্ত কড়কনাথের ডিম নিয়ে বেশ গুঞ্জন তৈরি হলেও কড়কনাথের সঙ্গে পাল্লা দিতে বাজারে এসেছে এই মুরগি।
এই মুরগির ডিম শুধু কড়কনাথের ডিমের চেয়ে বেশি দামি নয়, এর স্বাদ ও পুষ্টিগুণও অন্যান্য ডিম থেকে অনেক আলাদা। আলোচ্য বিষয়ে আমরা “আছিল” মুরগির কথা বলছি, যার একটি ডিম বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায় এবং মাংসের দামও অনেক বেশি। এটি কোন বিদেশি মুরগি নয়, খাঁটি ভারতীয় জাত। আপনি যদি হাঁস-মুরগি পালন করেন বা এই ব্যবসায় যোগ দেওয়ার পরিকল্পনা করেন, তাহলে এই মুরগি পালন করতে ভুলবেন না।
শীতে ডিমের চাহিদা বাড়তে থাকায় সবচেয়ে মূল্যবান মুরগির ডিমও ওষুধ হিসেবে খাওয়া হচ্ছে। আসিল মুরগির ডিমের দাম প্রায় ১০০ টাকা হলেও অনলাইন-অফলাইন বাজারে চাহিদা-সরবরাহের ভিত্তিতে ডিমের দাম নির্ধারণ করা হয়। জানা গেছে, হ্যাচারির জন্য সরকারি কেন্দ্র থেকে আসাল মুরগির ডিম ৫০ টাকায় দেওয়া হচ্ছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাজারে ৪ থেকে ৫ কেজি ওজনের আসিল মুরগি পাওয়া যাচ্ছে, যার দাম ২ হাজার থেকে আড়াই হাজার টাকা।