Skip to content

‘মানসিক অবসাদ কাটিয়ে ওঠার রাস্তা আমি পেয়ে গিয়েছি’, টলি অভিনেত্রীদের মৃত্যুতে মুখ খুললেন ক্যাটরিনা

    একের পর এক বিপর্যয় নেমে এসেছে টলি পাড়ায়। প্রথমে পল্লবী দে, তারপর ১০ দিনের মধ্যেই বিদিশা দে মজুমদার, এমনকি বিদিশার মৃত্যুর চব্বিশ ঘন্টার মধ্যেই মঞ্জুষা নিয়োগীর মৃত্যুতে দাদা বেঁধেছে একাধিক রহস্য। উঠতি বয়সের অভিনেত্রী থেকে শুরু করে মডেল, পরপর ৩ অভিনেত্রীর রহস্য মৃত্যুতে অনেক প্রশ্ন উঠে এসেছে।

    কেউ কেউ বলছেন, মানসিক অবসাদের ফলে এমন কাজ করেছেন অভিনেত্রীরা। কাজ না পাওয়ার অবসাদ থেকে শুরু করে প্রেমের সম্পর্কের অবসাদ, সবকিছু মিলিয়ে মানসিক অবসাদের ফলেই অভিনেত্রীরা এমন ঘটনা ঘটিয়েছেন বলে মনে করেছেন অনেকে।

    তবে এই বিষয়ে এবার মুখ খুললেন বলিউড অভিনেত্রী ক্যাটরিনা কাইফ (katrina kaif)। তাঁর কথায়, প্রত্যেকটা মানুষের জীবনেই ওঠা পড়া থাকে। তবে খারাপ সময়ে মাথাটা ঠান্ডা রেখে এগিয়ে যেতে হয়। ঠাণ্ডা মাথায় সিদ্ধান্ত নিতে হয়।

    সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বলিউড অভিনেত্রী ক্যাটরিনা কাইফ (katrina kaif) বলেন, ‘মানসিক অবসাদ কিভাবে ঝেড়ে ফেলতে হয়, তা আমি শিখে গিয়েছি। আবেগের দাসত্ব আমি করি না’। কিন্তু কিভাবে এই মন্ত্র শিখলেন অভিনেত্রী?

    এমন প্রশ্নের উত্তরে অভিনেত্রী জানান, ‘অবসর সময়ে আমি নিজেকে সময় দিই, বই পড়ি। মহাবিশ্বের স্রষ্টার প্রতি ভরসা রাখি। এই গোটা বিশ্বকে যিনি বানিয়েছেন, তাঁর হাতেই সবটা সঁপে দিয়েছি। আর এমন কোন বিষয়ে চিন্তা করি না, যা আমার স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকারক। মহাজাগতিক কোন বিষয়েই আমি আর মাথা ঘামাই না, ভরসা রাখি শুধু’।

    এবিষয়ে কয়েক বছর আগে সরব হয়েছিলেন বলি অভিনেত্রী আলিয়া ভাটও। ক্যাটরিনা কাইফের (katrina kaif) কথার রেশ ধরে তাঁকে সমর্থন করে তিনি বলেছিলেন, ‘মানুষ যেমন ভালো থাকে, তেমন খারাপ থাকাটাও স্বাভাবিক বিষয়। সমস্যা কাটিয়ে নিজের ছন্দে ফিরতে হলে, নিজের সঙ্গে থাকুন শুধু, আপনার খেয়াল এই মহাবিশ্ব রাখবে’।

    জানিয়ে রাখি, মঞ্জুষা নিয়োগীর পর আরও এক মডেলের রহস্য মৃত্যু নাড়া দিয়েছে টলি ইন্ডাস্ট্রিকে। পেশায় মেকআপ আর্টিস্ট সরস্বতী দাসের বয়স মাত্র ১৯ বছর।