Skip to content

বন্দে ভারত নাকি র‌্যাপিড রেল, কার স্পিড বেশি? জানুন বিস্তারিত

    img 20230122 152232

    শীঘ্রই দেশের প্রথম ‘র‌্যাপিড রেল’ (High Speed Rail) তার ট্র্যাকে আঘাত করতে চলেছে। গত বৃহস্পতিবার এটির ১৭ কিলোমিটার ট্র্যাকে পরীক্ষা করার খবর পাওয়া গিয়েছিল। দ্রুত গতির এই রেলের গতিবেগ মানুষকে অবাক করে। বলা হচ্ছে, দ্রুত রেলের মাধ্যমে মানুষ মাত্র ৫০ মিনিটে দিল্লি থেকে মিরাটের দূরত্ব অতিক্রম করতে পারবে। দিল্লি থেকে মিরাট প্রায় ৮২ কিলোমিটার দূরে। দ্রুত রেল চালু হওয়ার আগেই দেশ পেয়েছে আরেকটি নতুন ‘বন্দে ভারত এক্সপ্রেস’। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ১৫ই জানুয়ারী, ২০২৩-এ অষ্টম বন্দে ভারতের পতাকা উড়িয়েছিলেন।

    img 20230122 152315

    এই বন্দে ভারত চলবে তেলেঙ্গানার সেকেন্দ্রাবাদ থেকে অন্ধ্রপ্রদেশের বিশাখাপত্তনম পর্যন্ত। অনেকের মনেই প্রশ্ন আসতে পারে র‌্যাপিড রেল এবং বন্দে ভারত এর মধ্যে পার্থক্য কি? বন্দে ভারত ও দ্রুত রেল, দুটির মধ্যে কোনটি ট্র্যাকে দ্রুত? কার ডিজাইন ভালো এবং কার দাম বেশি? আজকের প্রতিবেদনে জানবো, র‌্যাপিড রেল এবং বন্দে ভারত এর মধ্যে পার্থক্য কী এবং কে এগিয়ে আছে?

    নতুন বন্দে ভারত এক্সপ্রেস চলছে সেকেন্দ্রাবাদ-বিশাখাপত্তনম বন্দে ভারত রুটে। মাত্র ৮ ঘণ্টায় ৬৯৮ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করছে এই ট্রেন। নতুন বন্দে ভারত রবিবার ছাড়া সপ্তাহে ছয় দিন চালানো হচ্ছে। এই ট্রেনটি সেকেন্দ্রাবাদ থেকে ছেড়ে যায় এবং রাজামুন্দ্রি, বিজয়ওয়াড়া, খাম্মাম এবং ওয়ারাঙ্গল হয়ে বিশাখাপত্তনমে পৌঁছায়। অনেকেই জানতে চান বন্দে ভারত এবং র‌্যাপিড রেলের মধ্যে কোনটির গতি বেশি।

    img 20230122 152304

    মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, র‌্যাপিড রেলের সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ১৮০ কিলোমিটার বলা হলেও, ট্র্যাকে নির্মাণ কাজের কারণে এটিকে ঘণ্টায় ১৬০ কিলোমিটার গতিতে ট্রায়াল করা হয়েছে। অন্যদিকে, যদি আমরা বন্দে ভারত সম্পর্কে কথা বলা হয়, তবে বর্তমানে এই ট্রেনটিকে সর্বোচ্চ ১৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিতে চালানোর অনুমতি দেওয়া হয়েছে। রেল মন্ত্রক থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ১৮০ কিলোমিটার।